THE 5-SECOND TRICK FOR আলু চাষের পদ্ধতি, NB ARTICLE, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

The 5-Second Trick For আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

The 5-Second Trick For আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Blog Article

অন্যান্য সবজি থেকে দামে সস্তা হওয়ায় নিম্নবিত্তদের পাতের শেষ ভরসার অন্যতম এই আলুই।

৩৷ ৩% বরিক এসিড দিয়ে বীজ শোধন করে নিতে হবে৷

• ক্রমে দাগ বড় হয় ও সমগ্র পাতা, ডগা ও কাণ্ডের কিছু অংশ ঘিরে ফেলে৷

ক্ষতির নমুনা: এ প্রজাতি আলুর পাতা মোড়ানো ভাইরাস  এ ও ভাইরাস ওয়াই রোগ বিস্তারের সাহায্য করে আলু ফসলের ব্যাপক ক্ষতি করে।

ফসল সংগ্রহ ও সংরক্ষণ: আলু সংগ্রহ : আলুর সারিতে কোদালের সাহয্যে বা লাঙল চালিয়ে আলু মাটি থেকে তোলা হয়৷ তবে আলু তোলার সময় সতর্ক থাকতে হবে যাতে আলু কেটে বা থেতলিয়ে না যায়, কেননা আলু থেতলিয়ে গেলে সংরক্ষণ করার সময় পচে যায়৷

ক্ষতির নমুনা : প্রথমে পাতা, ডগা, ও কান্ডে কিছু অংশ ঘিরে ফেলে। বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা বেশি থাকলে ২-৩ দিনের মধ্যে জমির অধিকাংশ ফসল আক্রান্ত হয়ে পড়ে। ভোরের দিকে আক্রান্ত পাতার নিচে সাদা পাউডারের মত ছত্রাক চোখে পড়ে। আক্রান্ত ক্ষেতে পোড়া-পোড়া গন্ধ পাওয়া যায় এবং মনে হয় যেন জমির ফসল পুড়ে গেছে ।

ক্ষতির নমুনা : আক্রান্ত গাছের পাতা খসখসে, খাড়া ও উপরের দিকে মুড়ে যায়। আগার পাতার রং হালকা সবুজ হয়ে যায় এবং গাছের বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যায় । কখনো আক্রান্ত পাতার কিনারা লালচে বেগুনি রংয়ের হয়। গাছ খাটো হয় এবং সোজা হয়ে উপরের দিকে দাঁড়িয়ে থাকে। আলুর সংখ্যা কমে যায় এবং আলু অনেক ছোট হয় ।

এতে দুই অবস্থাতেই অর্থাৎ হিমাগারের ঠাণ্ডা ও বাহিরের গরম পরিবেশে খাপ খাওয়ানোর জন্য আলু সহনশীল হয়ে উঠে এবং তাতে করে আলু নষ্ট হওয়া রক্ষা পায়৷ খাবার আলুর বেলায় লক্ষ্য রাখতে হবে হিমাগারের তাপমাত্রা যেন ৪-৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের নিচে নেমে না আসে, কারণ নিম্ন তাপমাত্রায় আলু স্টার্চ বিয়োজিত হয়ে শ্বেতসারে পরিণত হওয়ার ফলে আলু মিষ্টি হয়ে যায়৷ এইরূপ আলু তখন খাওয়ার উপযোগী থাকে না৷ আবার উচ্চ তাপমাত্রায় আলুতে সহজেই কুঁড়ি জন্মায় যা প্রারম্ভেই উল্লেখ করা হয়েছে৷ এতেও সহজেই আলু খাবার অনুপোযোগী হয়ে পড়ে৷ এই পরিস্থিতিতে উপযুক্ত রাসায়নিক দ্রব্য প্রয়োগ করলে আলুতে আর কুঁড়ি জন্মাতে পারে না৷

৩৷ কীটনাশক প্রয়োগ করে পাতা ফড়িং দমন করতে হবে৷ এজন্য ডাইমেক্রন (০.১%) ৭-১০ দিন পর স্প্রে করতে হবে৷

ম্যাগনেসিয়াম সালফেট (অমৱীয় বেলে মাটির জন্য)

যে কোন মাটিতে আলু চাষ করা যায়। তবে বেলে ও দোআঁশ মাটি আলু চাষের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত। উচ্চ থেকে মাঝারি উচ্চতা এবং ভাল সেচ ও নিষ্কাশন ব্যবস্থা সহ সাইটগুলি নির্বাচন করা উচিত। পৃথিবী রৌদ্রজ্জ্বল হতে হবে। বীজ বপনের পরে, মাটি অনুভূমিকভাবে প্রবাহিত এবং হ্রোয়িং দ্বারা প্রস্তুত করা উচিত। এটি কমপক্ষে চারবার অনুভূমিকভাবে রোপণ করা উচিত। এটি লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে দেশে বড় পাহাড় নেই এবং মাটি অসমান। এর কারণ হল মাটির বড় স্তূপ প্রায়ই আলুকে সঠিকভাবে বাড়তে বাধা দেয়, যার ফলে একটি অসম এবং বিকৃত আকৃতি হয়। মাটি প্রস্তুত করার সময়, মাটি যাতে ভারসাম্যপূর্ণভাবে জল দেওয়া যায় তা নিশ্চিত করার জন্য অবশ্যই যত্ন নেওয়া উচিত। এটি করার জন্য, মাটি সমতল করা আবশ্যক।

জাব পোকা : জাব পোকা গাছের রস খায় এবং ভাইরাস রোগ ছড়ায়। বীজ আলু উৎপাদনের click here ক্ষেত্রে জাব পোকা দমন অত্যন্ত জরুরি। এজন্য গাছের পাতা গজানোর পর থেকে ৭-১০দিন পর পর জাব পোকা দমনের জন্য অনুমোদিত কীট নাশক প্রয়োগ করতে হবে। জাব পোকার আক্রমণ এড়াতে ৭০-৮০ দিনের মধ্যেই সংগ্রহ করা উত্তম।

৩৷ উচ্চ তাপ এড়ানোর জন্য আগাম চাষ করতে হবে৷

ব্যবস্থাপনা: রোগমুক্ত বীজ ব্যবহার করতে হবে। জমিতে বেশি মাত্রায় নাইট্রোজেন সার ব্যবহার বর্জন করতে হবে। ৩% বরিক এসিড দিয়ে বীজ শোধন করে নিতে হবে। জমিতে হেক্টর প্রতি ১২০ কেজি জিপসাম সার প্রয়োগ করতে হয়।

Report this page